ইউরেকা !!!
এমন কিছু তথ্যের সন্ধানে আমি ছিলাম যা খুঁজে পেতে আবার চন্দ্রকেতু গড়ে পৌঁছে গেলাম। পৌঁছে গেলাম বেড়াচাঁপা থেকে ডান দিকে হাড়োয়ায় । আসতে আসতে অদ্ভুত ভাবে চোখে পড়েছে রাস্তার দুপাশে পীর গোরাচাঁদের নামে অসংখ্য প্রতিষ্ঠান। যেমন পীর গোরাচাঁদ বস্ত্রালয়, পীর গোরাচাঁদ হোটেল, পীর গোরাচাঁদ স'মিল, পীর গোরাচাঁদ ভবন, পীর গোরাচাঁদ মোটর ট্রেনিং সেন্টার। প্রতিষ্ঠানের এমন নাম দেখে নিশ্চয়ই বোঝা যায় যে কোন এক সময় পীর গোরাচাঁদ নামে একজন ইসলাম প্রচারক এই অঞ্চলে বেশ জনপ্রিয় ছিল। তার নামই মানুষের কাছে এক ভরসা। অনেকটা অন্ধবিশ্বাসও বটে।
এমন কিছু তথ্যের সন্ধানে আমি ছিলাম যা খুঁজে পেতে আবার চন্দ্রকেতু গড়ে পৌঁছে গেলাম। পৌঁছে গেলাম বেড়াচাঁপা থেকে ডান দিকে হাড়োয়ায় । আসতে আসতে অদ্ভুত ভাবে চোখে পড়েছে রাস্তার দুপাশে পীর গোরাচাঁদের নামে অসংখ্য প্রতিষ্ঠান। যেমন পীর গোরাচাঁদ বস্ত্রালয়, পীর গোরাচাঁদ হোটেল, পীর গোরাচাঁদ স'মিল, পীর গোরাচাঁদ ভবন, পীর গোরাচাঁদ মোটর ট্রেনিং সেন্টার। প্রতিষ্ঠানের এমন নাম দেখে নিশ্চয়ই বোঝা যায় যে কোন এক সময় পীর গোরাচাঁদ নামে একজন ইসলাম প্রচারক এই অঞ্চলে বেশ জনপ্রিয় ছিল। তার নামই মানুষের কাছে এক ভরসা। অনেকটা অন্ধবিশ্বাসও বটে।
হাড়োয়াতে বিদ্যাধরী নদীর উত্তর পাড়ে পীর গোরাচাঁদের মাজার। মাজারের সামনে শ্বেতপাথরে আরবী, বাংলা এবং ইংরেজীতে লেখা আছে এই পীর গোরাচাঁদের জন্ম এবং মৃত্যু তারিখ। এখানে লেখা আছে সৈয়দ আব্বাস আলি (রহঃ) ওরফে পীর গোরাচাঁদ(১২৬৫-১৩৪৫)। অর্থাৎ ধরে নেওয়া যায় যে তিনি সুলতান আমলে আরো ২২জন আউলিয়ার সাথে বাংলায় ইসলাম প্রচার করতে আসেন। হাড়োয়া থেকে বাদিকে আরো প্রায় দুকিলোমিটার এগিয়ে গেলে খাস বালান্ডা গ্রাম। এই গ্রামেই অবস্থান করছে এই লাল মসজিদ।
না এখানে কেউ নামজ পড়েতে আসেন না। শুধু ফালগুণ মাসে সর্ব ধর্মের মানুষ এখানে মোমবাতী জ্বালাতে আসেন।
আজ এই লাল মসজিদ থেকে পাওয়া কিছু নিদর্শন এবং লোকমুখে এখানকার প্রাচীন নাম শুনে আমি এক আবিষ্কারের কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। সেটি অবশ্যই অন্যত্র আপনাদের জানব।
No comments:
Post a Comment