Pages

Sunday, 24 January 2016

সুরালোকে জয় জয় হে মহিষাসুর মর্দিনী !!!


বেদের সময় দেবতারা দুটো প্লানেট বানিয়েছিলেন।
স্বর্গলোক আর মর্তলোক।
দেবতারা আবার আকাশকে ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন এই দুই লোকের মধ্যে।
কি বিশ্বাস হচ্ছেনা?

আরে বাবা বিশ্বাস করুন দেবতারা সব পারেন।
পারেন বলেই তারা আবার একটি প্লানেট তৈরি করলেন।
তার নাম দিলেন পিতৃলোক।
আপনারা বলতেই পারেন আবার “পিতৃলোক” কেন বাবা?
স্বর্গেতো খানাপিনার অভাব নেই!
অবাধ ফুর্তি আর অবাধ সুরা!
ওটাই তো দেবতাদের স্থায়ী ঠিকানা!
আরে বোঝেন না কেন?
ওটাতো অমর লোক!
ওখানে জন্ম নেই মৃত্যুও নেই!
আর ওখানে দেবতাদের সংখ্যা এতো বেশি!
বাপ রে বাপ অত সংখ্যায় উর্বশী নেই!
কোথাও না কোথাও দেবতাদের বংশ রক্ষা করতে হবেতো?
তাই দেবতারা মাঝে মাঝে মর্তলোকে আসেন।
লীলা করেন।
হাজার হাজার মর্তের নারীকে সুরাসংস্কৃতি শেখান।
দেবালয় স্থাপন করেন।
দেবদাসী সংগ্রহ করেন।
দেবালয়ের পাশেই সুরাপল্লী গড়ে তোলেন।
আবার এই সুরাপল্লীর সংস্কৃতিকে একেবারে অন্দরমহল পর্যন্ত নিয়ে যাবার জন্য পুরুতগিরি করতে হয়।
ঝক্কি তো কম নয় বাবা!
ঝুকিও আছে।
এই ঝুকি পূর্ণ কাজ করতে গিয়ে মর্তের নিয়মানুসারে দেবতাদের মৃত্যু হতে পারে।
ওহ থুড়ি! থুড়ি!
আগেই বলে রাখা উচিৎ ছিল যে, মর্তের বামুনেরা হল দেবতাদের এলিয়েন( যজুর্বেদ অনুসারে)।
তা এই মর্তের বাতাস লেগে দেবতাদের মৃত্যু হলেতো চলবেনা বাপু!
তাদের আবার স্বর্গলোকে ফিরতে হবে।
তাই স্বর্গলোকে ফেরার আগে বিশুদ্ধতা যাচাই করার প্রয়োজন।
কিন্তু ততদিন ওই দিদেহী এলিয়েনের একটা থাকার জায়গা করে দিতে হবে তো?
তাই পিতৃলোকের পরিকল্পনা।
ওই পিতৃলোকে অবস্থান কালে এলিয়েনেরা স্বর্গলোকে যাবার জন্য প্রেতাত্মা হয়ে ঘুরে বেড়াবে।
তাদের ক্ষেত্রজেরা পৃথিবীতে অবস্থানকারী আর একটা বামুন ডেকে আদ্যশ্রাদ্ধ করবেন।
গুষ্টির পিণ্ডী দেবেন।
তারপর পিতৃপক্ষের শেষ হবে।
সুচনা হবে মাতৃপক্ষের।
অর্থাৎ পৃথিবীতে আরো কত মাকে সুরা সংস্কৃতির আওতায় নিয়ে আসা যায়, আরো কত সুরাপল্লী বানানো যায়, সুরা সংস্কৃতিকে একেবারে প্রত্যহিক করে তোলা যায় তার প্রস্তুতি সুরু হবে। এই মহান কাজকে আলয় আলয় পর্যন্ত ধ্বনি প্রতিধ্বনিত করে তুলতে হবে। মানুষের ঘুম ভাঙবে মহালয়ার এই পূন্য সুরাসংস্কৃতির আহ্বানে। “ইয়া দেবী সর্ব ভুতেসু মাতৃরূপেন সংস্থিতা”।
১৯৩১ সালে মর্তের এলিয়েনরা বাংলার বুকে এমনি এক সুরা সংস্কৃতির অবতারণ করলেন। পিতৃকুলকে সুরালোকে পাঠানোর জন্য, মর্তের মাকে সুরাপল্লীর উপযুক্ত করে গড়ে তোলার জন্য তৈরি হল মহিষাসুর মর্দিনীর উপখ্যান।
বানীকুমার রচনা করলেন স্তোত্র।
পঙ্কজ মল্লিক দিলেন সুর ও তাল।
বীরেন্দ্র কুমার ভদ্র দায়িত্ব নিলেন গ্রন্থনার।
গন্ধর্ব, কিন্নর, কিন্নরীদের সুললিত কণ্ঠে আকাশবাণীর মাধ্যমে ধ্বনিত হল “আয়ে গিরি নন্দিনী নন্দিতা মেদিনী... জয় জয় হে মহিষাসুর মর্দিনী...।।

Saturday, 23 January 2016

Ami Rohit bolchi

Ami Rohit bolchihttp://www.mediafire.com/…/8v1761p7r8d…/Ami_Rohit_bolchi.mp3

রহিত বেমুলার আত্ম বলিদানের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
কবিতাটিতে ভাষ্য দিয়েছেন - পবিত্র বিশ্বাস।

Thursday, 21 January 2016

টুসু গানঃ শরদিন্দু উদ্দীপন


পৌষের সোনালী ধান কৃষকের প্রাণ
কৃষাণীর বুক ভরা মধু
এ যেন স্বপ্নের সিঁড়ি জীয়ন সোপান
একমুঠো ভালবাসা একরাশ যাদু।

শীতের কুয়াশা চিরে এক ফালি রোদ
যেমন উষ্ণতা দেয়,
উতপ্ত উদীপ্ত করে যবুথবু প্রান,
শিশুদের ঘুম ভাঙ্গে আদরে আদরে
তেমনি সোনালী ধান কৃষকের খামারে খামারে,
নিভৃতে নিরবে গায় জীবনের গান।

ভাঙ্গা গড়া সংসার,
জোড়াতালি দেওয়া ভালবাসা,
ইতিউতি ছোপ ধরা খসে পড়া জীর্ণ দেওয়াল,
আবার সাকার হয় মাটির পরশে,
নিবিড় প্রেমের টানে আলপনার অম্লান এ ভাষা।

রাখালিয়া বাঁশি বাজে, সুর জেগে ওঠে, 
পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে,
ডূংরির চুড়ায় চুড়ায়
সুপন্নখা থেকে ধানসিঁড়ি ধরে
তুসালির গন্ধ মাখা পাড়ায় পাড়ায়।

এই গান, জীবনের গান,
কাল থেকে কালান্তরে চলে আসে
নবান্নের ঢেঁকিতে ঢেঁকিতে।
নলেন গুড়ের রসে দুধসরে ভেজা
কৃষাণীর হাতে গড়া পরম্পরায়।

My birth is my fatal accident: Full text of Dalit student Rohith’s suicide letter

V Rohith, a Dalit PhD scholar committed suicide on Sunday, leading to protests across Hyderabad Central University. Here's the letter he wrote before committing suicide.


Good morning,

I would not be around when you read this letter. Don’t get angry on me. I know some of you truly cared for me, loved me and treated me very well. I have no complaints on anyone. It was always with myself I had problems. I feel a growing gap between my soul and my body. And I have become a monster. I always wanted to be a writer. A writer of science, like Carl Sagan. At last, this is the only letter I am getting to write.
I always wanted to be a writer. A writer of science, like Carl Sagan.
I loved Science, Stars, Nature, but then I loved people without knowing that people have long since divorced from nature. Our feelings are second handed. Our love is constructed. Our beliefs colored. Our originality valid through artificial art. It has become truly difficult to love without getting hurt.
The value of a man was reduced to his immediate identity and nearest possibility. To a vote. To a number. To a thing. Never was a man treated as a mind. As a glorious thing made up of star dust. In every field, in studies, in streets, in politics, and in dying and living.
I am writing this kind of letter for the first time. My first time of a final letter. Forgive me if I fail to make sense.
My birth is my fatal accident. I can never recover from my childhood loneliness. The unappreciated child from my past.
May be I was wrong, all the while, in understanding world. In understanding love, pain, life, death. There was no urgency. But I always was rushing. Desperate to start a life. All the while, some people, for them, life itself is curse. My birth is my fatal accident. I can never recover from my childhood loneliness. The unappreciated child from my past.
I am not hurt at this moment. I am not sad. I am just empty. Unconcerned about myself. That’s pathetic. And that’s why I am doing this.
People may dub me as a coward. And selfish, or stupid once I am gone. I am not bothered about what I am called. I don’t believe in after-death stories, ghosts, or spirits. If there is anything at all I believe, I believe that I can travel to the stars. And know about the other worlds.
If you, who is reading this letter can do anything for me, I have to get 7 months of my fellowship, one lakh and seventy five thousand rupees. Please see to it that my family is paid that. I have to give some 40 thousand to Ramji. He never asked them back. But please pay that to him from that.
Let my funeral be silent and smooth. Behave like I just appeared and gone. Do not shed tears for me. Know that I am happy dead than being alive.
“From shadows to the stars.”
Uma anna, sorry for using your room for this thing.
To ASA family, sorry for disappointing all of you. You loved me very much. I wish all the very best for the future.
For one last time,
Jai Bheem
I forgot to write the formalities. No one is responsible for my this act of killing myself.
No one has instigated me, whether by their acts or by their words to this act.
This is my decision and I am the only one responsible for this.