Pages

Tuesday, 27 March 2018

রক্ষাকবচ -১, SC/ST prevention of Atrocities Act. 1989






ভারতীয়  সংবিধানের প্রস্তাবনায় লেখা হয়েছেঃ
WE, THE PEOPLE OF INDIA, having solemnly resolved to constitute India into a SOVEREIGN SOCIALIST SECULAR DEMOCRATIC REPUBLIC and to secure to all its citizens:
JUSTICE, social, economic and political;
LIBERTY, of thought, expression, belief, faith and worship;
EQUALITY of status and of opportunity;
and to promote among them all
FRATERNITY assuring the dignity of the individual and the unity and integrity of the Nation;
IN OUR CONSTITUENT ASSEMBLY this twenty-sixth day of November, 1949, DO HEREBY ADOPT, ENACT AND GIVE TO OURSELVES THIS CONSTITUTION.

ভারতের সংবিধানে সমস্ত মানুষকে সমান মর্যাদা দানের কথা উল্লেখ করলেও সমাজ ব্যবস্থায় রয়ে গেছে জাতপাতের বিভেদ। তথাকথিত স্বাধীনতার ৭১ বছর পেরিয়ে এসেও ভারতের জাতিগত বৈষম্যের প্রভাব এতটুকুও কমেনি। এখনো এদেশের ভদ্রলোক নাগরিকেরা বঞ্চিত মানুষদের পশুর থেকেও খারাপ নজরে দেখে। এই মানসিকতা আরো প্রকট হয়ে দেখা দেয় জাতপাতের  প্রশ্নে এই জাতপাতের ধারনা ভারতের নাগরিক সমাজের মধ্যে এত প্রবল যে মানব জাতি এখানে ৬৭৪৮টি জাতিতে বিভক্ত হয়ে পড়েছে (Anthropological Survey of India, Oxford University Press, 1998)  এবং এই বিভাজনের পরতে পরতে রয়েছে দুর্ভেদ্য বিভেদ ঘৃণার বেড়াজাল। এই বিভেদ আবার ধর্মীয় রসায়নে জারিত হয়ে ভারতের মানুষের মজ্জায় মজ্জায় গিয়ে একটি স্থায়ী রূপ ধারন করেছে এবং জন্মান্তরের সাথে প্রথিত হয়ে গেছে।


Sunday, 4 March 2018

বসন্ত বাতাসে সই গো…




ফাগুণ আসে শিমূলের ডালেপলাশের বনে আর কৃষ্ণচূড়ার শাখায় শাখায়। ফাগুণ আসে শাল- মহুলের পাতার ফাঁকে। ফাগুণ আসে মৌমাছিদের পাখায় পাখায় আর ভ্রমরের গুঞ্জরনে। ফাগুণ আসে বলেই মনের বনে হিন্দোল তোলে দক্ষিণা বাতাস। ফাগুণ আসে বলেই দুরন্ত যৌবন ঝুমকো লতার ফাঁক  দিয়ে বন্ধুর বাড়ির বন্ধ দরজায় আঘাত হানে। জানিয়ে দেয় বসন্ত এসে গেছে।



বিবর্তনের কোন বাঁকে এসে কবে কোন শিকারী পুরুষ বনের গুঞ্জাফুল তুলে  তার প্রেয়সীর খোঁপায় গুঁজে দিয়ে নিজেকে পুরুষ হিসেবে আবিষ্কার করেছিল জানি না। শুধু বুঝতে পারি প্রকৃতির এই গুঞ্জরিত ফুল-ফলের সমাবর্তনে পাখির কলতানের সাথে সাথে আমাদের আদিম পিতা-মাতার কণ্ঠেও ভেসে উঠেছিল জীবনের গান। বসন্ত তাই জীবনেরই অগ্রদূত। মধুর মিলনই  জীবনের যথার্থ অভিব্যক্তি।